সম্রাটের সাত খুটির অন্যতম মাগুরার এমপি সাইফুজ্জামান শিখর

 
ঢাকার মাফিয়া জগতের নিয়ন্ত্রক, ক্যাসিনো দুনিয়ার অন্যতম গডফাদার ইসলাইল হোসেন সম্রাট যাদের ছত্রছায়ায় থেকে অপরাধ জগত নিয়ন্ত্রণ করে আসছিলো,তাদের  অন্যতম মাগুরার এমপি সাইফুজ্জামান শিখর। সম্প্রতি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে  দেয়া সম্রাটের সাত জনের একজন প্রধানমন্ত্রীর সাবেক এপিএস শিখর।




  শেল্টার দেয়ার বিনিময়ে শিখরকে অন্তত হাজার কোটি টাকা দিয়েছেন সম্রাট,প্রতিমাসে শিখরের ভাই শাওনের হাতে  বড় অংকের মাসিক চাদা তুলে দিতো বলে স্বীকার করেছে সম্রাট। শেখ হাসিনার এপিএস শিখরের সাথে ভালো সম্পর্ক থাকায় তাকে সবাই ভয় পেতো,সমীহ করতো। বড় বড় কাজ শিথর সম্রাটকে পাইয়ে দিতো। বিনিময়ে ক্যাসিনো টেন্ডারবাজী চাঁদাবাজির বড় অংকের টাকা শিখরের পকেটে ঢুকতো। অবৈধ সেই টাকা দিয়ে আমেরিকায় ২ টি বাড়ি কিনেছেন শিখর,একটি মামাতো ভাই শাওনের নামে।

শিথরের সাথে তার মামাতো ভাই শাওন,শিখরের সব অবৈধ টাকা মুলত সে পাচার করে
আমেরিকা সুইজারল্যান্ড লন্ডন মালেয়শিয়া সহ ইউরোপের ৬ টি দেশে এই টাকা পাচার করেছেন আলহাজ্ব সাইফুজ্জামান শিখর এমপি। মাগুরা ঢাকা গাজিপুরে আছে প্রায় পাচশো বিঘা সম্পত্তি। সালমান এফ রহমান,ক্যাসিনো কান্ডে গ্রেফতার সেলিম প্রধান শিথরের ব্যবসায়িক পার্টনার।


মাগুরার আওয়ামী নিয়ন্ত্রণ করে এই শাওন
 এমপি হবার পর মাগুরাতেও টেন্ডারবাজি চাদাবাজি জমি দখলের কাজ করে যাচ্ছে শিখরের সন্ত্রাসী বাহিনী। মাগুরা শহরে নামানোর জন্য সম্প্রতি দেড়শো ট্রাক কিনেছেন মাগুরার মানবিক জননেতা। শিখর সহ সম্রাটের আর ৬ খুটির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে প্রধানমন্ত্রীর গ্রীন সিগনালের অপেক্ষায় রয়েছে Rab.



তবে প্রধানমন্ত্রীর কাছের লোক ও এমপি হওয়ার সুবাদে নিজেকে গ্রেফতার ও ক্যাসিনো কেলেংকারী থেকে বাচতে আওয়ামী লীগের বড় নেতাদের সাথে লবিং করছেন শিখর। বড় অংকের লেনদেনের মাধ্যমে কয়েকহাজার কোটি টাকা লোপাটের কাহিনী ঢাকতে মরিয়িা মাগুরার শিখর। এছাড়া শিখর সহ তার ভাইদের বিরুদ্ধে হাজারটা অভিযোগ রয়েছে। 

Comments